মন্দির ভাংচুরের ঘটনায় পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলো ভারত সরকার!
A 6-year-old boy, he forgot to play and entered a mosque in the area. There everyone started interrogating and threatening him. Why did he become a Hindu and enter the mosque. The agitated crowd handed over to the police. The police braves also kept him in jail for 10 days from the 25th and his bail was granted yesterday. And why the bail was granted? The real story behind the attack on Ganesha temple in Pakistan. Even a small innocent child was not spared from their barbarism. This is religion.
একটি ৮ বছর বয়স্ক ছোট ছেলে,সে খেলতে খেলতে ভুলে এলাকার একটি মসজিদে ঢুকে গিয়েছিল।সেখানে সবাই তাকে ধরে জেরা এবং ধমক দেয়া শুরু করে কেন সে হিন্দু হয়ে মসজিদে ঢুকল।ধমকে ছোট শিশুটি ভয়ে প্রস্রাব করে ফেলে কাপড়েই।মসজিদের ভিতর প্রস্রাব করা বড় অপরাধ এই দোষে উত্তেজিত জনতা থাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। সেই পুলিশ বাহাদুররাও তাকে গত ২৫ তারিখ থেকে ১০ দিন জেলে রাখে এবং গতকাল তার জামিন মঞ্জুর হয়।আর জামিন কেন মঞ্জুর করা হলো এই রাগে স্থানীয় মুসল্লিরা এলাকার সিদ্ধিবিনায়ক গণেশ মন্দিরটা আক্রমণ করে সম্পূর্ণ ভেঙ্গে চুরমার করে ফেলে এবং পুরো ভাংচুরটা ফেসবুক লাইভে প্রচার করে।এটাই হলো পাকিস্তানে গণেশ মন্দিরে হামলার পেছনের আসল গল্প। একটি ছোট নিষ্পাপ শিশুও এদের বর্বরতা থেকে ছাড় পায়নি।এটাই হলো ধর্ম।
एक 6 साल का लड़का, वह खेलना भूल गया और इलाके की एक मस्जिद में घुस गया। वहां सभी उससे पूछताछ और धमकी देने लगे। वह हिंदू क्यों बन गया और मस्जिद में घुस गया। उत्तेजित भीड़ ने पुलिस को सौंप दिया। पुलिस के बहादुरों ने उसे 25 तारीख से 10 दिन तक जेल में भी रखा और कल उसकी जमानत मिल गई। और जमानत क्यों दी गई?पाकिस्तान में गणेश मंदिर पर हमले के पीछे की असली कहानी। एक छोटे से मासूम बच्चे को भी उनकी बर्बरता से नहीं बख्शा, यही धर्म है।
#Hindu_persecution_Pakistan_Punjab_2021
#Hindu
#persecution
#Pakistan
#Punjab
#2021
মন্দির ভাংচুরের ঘটনায় পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করলো ভারত সরকার! পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে নির্যাতিত হিন্দুদের অধিকার রক্ষায় বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর একমাত্র সিংহ পুরুষ ভারত তথা বিশ্বের প্রভাবশালী নেতা শ্রী নরেন্দ্র মোদিজী!
উল্লেখ্য, পাকিস্তানি হাইকমিশেনে দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিককে ডেকে পাঠিয়ে পাকিস্তানে গনেশ মন্দিরে হামলার ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ভারত সরকার। এই ন্যাক্কারজনক ঘটনাটি নিয়ে সরব হয়েছে বিদেশমন্ত্রকও! এ প্রসঙ্গে বিদেশমন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, ''পাকিস্তানে সংখ্যালঘুদের ওপর হিংসা ও হেনস্থার ঘটনা ঘটেই চলেছে। অবাধে সংখ্যালঘুদের আরাধ্য স্থানে হামলার ঘটনা ঘটছে। মন্দিরের পাশাপাশি সেখানকার হিন্দুদের বাড়িতে হামলা হয়েছে। সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দিতে পাক প্রশাসন ব্যর্থ।''
গতকাল (০৫-০৮-২০২১) বৃহস্পতিবারই ডেকে পাঠানো হয় পাকিস্তানের হাইকমশনের দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিককে। মন্দিরে হামলার ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ করেছে বিদেশমন্ত্রক। পাশাপাশি পাকিস্তানে ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে নয়া দিল্লি। বুধবার(০৪-০৮-২০২১) পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশে মন্দিরে হামলার ঘটনা ঘটে। জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে মন্দিরের একাংশ। পুলিশ জানিয়েছে, রহিমা ইয়ার খান জেলায় এই হামলার ঘটনা ঘটেছে। যেখানে উত্তেজিত জনতা মন্দিরে ঢুকে হামলা চালায়। যে ভোঙ্গ শহরে হামলা হয়েছে, তা লাহোর থেকে ৫৯০ কিলোমিটার দূরে। গত সপ্তাহে একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। অভিযোগ, আট বছরের এক শিশু মাদ্রাসার লাইব্রেরিতে প্রবেশ করে। হিন্দু হয়ে মসজিদের লাইব্রেরীতে প্রবেশ করেছে কেন এ কারণে সেখানকার কর্তৃপক্ষ হিন্দু শিশুটির উপর চড়াও হয় এবং তাকে মারধর করা হয়! ভয় পেয়ে শিশুটি ওখানে প্রস্রাব করতেই যাবতীয় অশান্তির সৃষ্টি হয়। পরবর্তীকালে হিংসার আগুন শহরে ছড়িয়ে পড়ে।
প্রসঙ্গত, বুধবারই নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে মন্দিরে হামলার ভিডিয়ো পোস্ট করেন তেহরিক-ই-ইনসাফ পার্টির সাংসদ রমেশ কুমার ভঙ্কওয়ানি। প্রশাসনকে এই হামলা রোখার আবেদন করেন তিনি। একাধিক ট্যুইটে ভঙ্কওয়ানি লেখেন, ''মন্দিরে হামলা রুখতে ঢিলেমি দিয়েছে পুলিশ, যা অত্যন্ত লজ্জাজনক। এখনও এলাকায় টেনশন রয়েছে। হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিক প্রশাসন। এলাকায় শান্তি বজায় রাখুন। অবিলম্বে বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখতে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন জানাচ্ছি।'' এ বিষয়ে স্থানীয় জেলা পুলিশ আধিকারিক আসাদ সরফরাজ জানান, ইতিমধ্যেই পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এলাকা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে উত্তেজিত জনতাকে। পাকিস্তান রেঞ্জার্সদের আনা হয়েছে মন্দির সংলগ্ন এলাকায়। তবে এই ঘটনায় এখনও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।